বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানি বা কর্পোরেট হাউস গুলো দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। পণ্য উৎপাদন বাড়ছে, কর্মসংস্থান হচ্ছে, ভোক্তা শ্রেণী বাড়ছে। এখানে শীর্ষস্থানীয় পাঁচ কোম্পানির কথা উল্লেখ করা হলোঃ স্কয়ার গ্রুপ স্কয়ার গ্রুপ আজ একটি সুপরিচিত প্রতিষ্ঠানের নাম। এটিই দেশের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি। কিন্তু এর যাত্রা ১৯৫৮ সালে কঠিন পরিস্থিতিতে হয়েছিল। নাম।স্কয়ার গ্রুপ আজ শুধু একটি প্রতিষ্ঠানের নাম নয় এটি একটি সংঘঠন যা গত চার দশকেরও বেশী সময় ধরে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছে। এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড ১৯৮৫ সাল থেকে বাংলাদেশের ঔষধ শিল্পে শক্তিশালী নেতৃত্বের অবস্থানে অধিষ্ঠিত এবং বিশ্ব ঔষধ শিল্পেও এখন এটি একটি সুপরিচিত বর্তমানে স্কয়ার প্রসাধন, গার্মেন্টস, টেক্সটাইল, তথ্য প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য পণ্য, খাদ্যসামগ্রী, হাসপাতালসহ প্রায় সবখাতেই বিস্তৃতির মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছে। স্থানীয় ব্যবসা উন্নয়নের মাধ্যমে বেকার সমস্যা সমাধানে অবদান রাখছে এই কোম্পানি।স্কয়ার গ্রপের গড় বার্ষিক টার্নওভার ২০০মার্কিন ডলার। স্কয়ার গ্রুপের প্
অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণে মুঘল যুগে ঢাকায় উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যা বৃদ্ধি হয়। তখন ঢাকা ছিল বাঙালি মুসলমান, হিন্দু, আর্মেনিয়ান এবং ইউরোপীয়সহ বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর বাসস্থান। এই জাতি বৈচিত্র্য ঢাকা শহরের সাংস্কৃতিক বুননকে সমৃদ্ধ করেছিল। মুঘল আমলে ঢাকার স্থাপত্য ল্যান্ডস্কেপ মুঘল নন্দনতত্ত্ব দ্বারা ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়েছিল। শহরে ছিল রাজকীয় মসজিদ, অলঙ্কৃত প্রাসাদ এবং বিস্তীর্ণ বাগান। এসব মুঘল নকশার মহিমাকে প্রতিফলিত করেছিল। লালবাগ কেল্লা সেইসব অলঙ্কৃত প্রাসাদের একটি । লালবাগ কেল্লা ছাড়াও মুঘল আমলে আহসান মঞ্জিল এবং হুসাইনি দালান,যা শিয়া মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য কেন্দ্র, তৈরি হয়েছিল। এই ভবনগুলো শুধু সেই সময়ের শৈল্পিক অর্জনকেই প্রতিনিধিত্ব করে না, ঢাকার সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক হিসেবেও দাঁড়িয়ে থাকে। মুঘল আমলে বিভিন্ন পটভূমির লোকেরা সহাবস্থান করেছিল ঢাকায়। তারা শহরের গতিশীল পরিবেশে মানিয়ে নিয়েছিল । রাস্তাগুলি প্রাণবন্ত ছিল, যেখানে ব্যবসায়ী, কারিগর এবং শ্রমিকদের দেখা যেত। এসব শহরের অর্থনীতিতে অবদান রাখছিল। ধনী অভিজাত এবং শ্রমিক শ্রেণীর মধ্