বাংলাদেশ ২০১৬ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার উদ্দেশ্যে এগিয়ে চলেছে। রাজস্ব সংগ্রহের পাশাপাশি GNI ও আগের তুলনায় অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশ যদি ২০১৬ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে সক্ষম হয় তবে তা অত্যন্ত সফল ভাবে বিশ্ব ব্যাংকের বেঁধে দেয়া সময়ের ৫ বছর পূর্বেই সম্পন্ন হবে।
বিশ্ব ব্যাংকের নিয়মানুযায়ী মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার প্রথম শর্ত হল বার্ষিক মাথাপিছু আয় একটা নির্দিষ্ট মাইলফলক অতিক্রম করতে হবে। এবং এই মাথাপিছু আয় অবশ্যই সর্বনিম্ন ১০৩৬ ডলার হতে হবে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো’র দেয়া তথ্য অনুযায়ী (২০০৪-২০০৫) সালে বাংলাদেশের GNF ১০৪৪ ডলার। অপরপক্ষে, বিশ্ব ব্যাংকের দেয়া তথ্য অনুযায়ী তা ১০২১ ডলার। দেশের অনেক অর্থনীতিবিদ মনে করেন যে, মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ২০১৬ সালের মধ্যেই সম্পন্ন করা সম্ভব যদি আমাদের দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির হার এভাবে বাড়তে থাকে বা এই রকমই চলতে থাকে। ব্যক্তিগত আয়-ব্যয়,বেসরকারি বিনিয়োগ,সরকারী আয়-ব্যয়, রপ্তানি আয় সহ বৈদেশিক বিনিয়োগ ও অন্যান্য আয়ের কথা মাথায় রেখেই GNI হিসাব করা হয়।
বিশ্ব ব্যাংকের নিয়মানুযায়ী, মুদ্রাস্ফীতি ও মুদ্রা বিনিময় মূল্য হিসাব করা হয় জি-৫ সদস্যভুক্ত দেশগুলোর উপর ভিত্তি করে। অপরদিকে কোন দেশের GNI হিসাব করা হয় অ্যাটলাস ফর্মুলা অনুযায়ী। এখানে হিসাবের অনেক ফারাক তৈরি হয়ে যায়। ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের দেয়া তথ্য অনুযায়ী প্রতি বছর গড়ে ১৫ ডলার করে GNI বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই পরিসংখ্যানটি চালানো হয়েছে গত দুই বছরে প্রাপ্ত তথ্য থেকে এবং তা জি-৫ সদস্যভুক্ত দেশগুলোর সাপেক্ষে। তবে তা আরও বাড়ার কথা ছিল যদি না তা জি-৫ সদস্যভুক্ত দেশগুলোর হিসাব অনুযায়ী মুদ্রাস্ফীতি বা মুদ্রা বিনিময় হিসাব না করা হত।
অ্যাটলাস মুদ্রা বিনিময় নীতির প্রধান উদ্দেশ্য মুদ্রা বিনিময় প্রভাব সহনীয় পর্যায়ে রাখা, যখন বিভিন্ন দেশের মধ্যে মুদ্রা বিনিময় সহ অন্যান্য অর্থনৈতিক ব্যাপারগুলো সামনে আসে।
বাংলাদেশ কে এর জিডিপি বৃদ্ধির হার ত্বরান্বিত করে শতকরা ৫.৪ করা উচিৎ। শুধুমাত্র এর মাধ্যমেই ১১৩০ ডলারে উন্নীত করা সম্ভব হবে। বৈদেশিক আয়ের GNI এর একটা সরাসরি প্রভাব আছে এর উপর। তাই আমাদেরকে অবশ্যই এই ব্যাপারটিতে কঠোর ভাবে নজরদারি করতে হবে। যা আমাদের দেশকে মধ্যম আয়ের দেশ হিসাবে গড়ে তুলতে সাহায্য করবে।
মূল আর্টিকেলঃ Bangladesh becoming a middle income country
বিশ্ব ব্যাংকের নিয়মানুযায়ী মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার প্রথম শর্ত হল বার্ষিক মাথাপিছু আয় একটা নির্দিষ্ট মাইলফলক অতিক্রম করতে হবে। এবং এই মাথাপিছু আয় অবশ্যই সর্বনিম্ন ১০৩৬ ডলার হতে হবে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো’র দেয়া তথ্য অনুযায়ী (২০০৪-২০০৫) সালে বাংলাদেশের GNF ১০৪৪ ডলার। অপরপক্ষে, বিশ্ব ব্যাংকের দেয়া তথ্য অনুযায়ী তা ১০২১ ডলার। দেশের অনেক অর্থনীতিবিদ মনে করেন যে, মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ২০১৬ সালের মধ্যেই সম্পন্ন করা সম্ভব যদি আমাদের দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির হার এভাবে বাড়তে থাকে বা এই রকমই চলতে থাকে। ব্যক্তিগত আয়-ব্যয়,বেসরকারি বিনিয়োগ,সরকারী আয়-ব্যয়, রপ্তানি আয় সহ বৈদেশিক বিনিয়োগ ও অন্যান্য আয়ের কথা মাথায় রেখেই GNI হিসাব করা হয়।
বিশ্ব ব্যাংকের নিয়মানুযায়ী, মুদ্রাস্ফীতি ও মুদ্রা বিনিময় মূল্য হিসাব করা হয় জি-৫ সদস্যভুক্ত দেশগুলোর উপর ভিত্তি করে। অপরদিকে কোন দেশের GNI হিসাব করা হয় অ্যাটলাস ফর্মুলা অনুযায়ী। এখানে হিসাবের অনেক ফারাক তৈরি হয়ে যায়। ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের দেয়া তথ্য অনুযায়ী প্রতি বছর গড়ে ১৫ ডলার করে GNI বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই পরিসংখ্যানটি চালানো হয়েছে গত দুই বছরে প্রাপ্ত তথ্য থেকে এবং তা জি-৫ সদস্যভুক্ত দেশগুলোর সাপেক্ষে। তবে তা আরও বাড়ার কথা ছিল যদি না তা জি-৫ সদস্যভুক্ত দেশগুলোর হিসাব অনুযায়ী মুদ্রাস্ফীতি বা মুদ্রা বিনিময় হিসাব না করা হত।
অ্যাটলাস মুদ্রা বিনিময় নীতির প্রধান উদ্দেশ্য মুদ্রা বিনিময় প্রভাব সহনীয় পর্যায়ে রাখা, যখন বিভিন্ন দেশের মধ্যে মুদ্রা বিনিময় সহ অন্যান্য অর্থনৈতিক ব্যাপারগুলো সামনে আসে।
বাংলাদেশ কে এর জিডিপি বৃদ্ধির হার ত্বরান্বিত করে শতকরা ৫.৪ করা উচিৎ। শুধুমাত্র এর মাধ্যমেই ১১৩০ ডলারে উন্নীত করা সম্ভব হবে। বৈদেশিক আয়ের GNI এর একটা সরাসরি প্রভাব আছে এর উপর। তাই আমাদেরকে অবশ্যই এই ব্যাপারটিতে কঠোর ভাবে নজরদারি করতে হবে। যা আমাদের দেশকে মধ্যম আয়ের দেশ হিসাবে গড়ে তুলতে সাহায্য করবে।
মূল আর্টিকেলঃ Bangladesh becoming a middle income country
Comments
Post a Comment