Skip to main content

Posts

Showing posts from 2019

আইসিটি খাতে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের বিদেশি মুদ্রা আয়ের পরিমাণ বাড়ছে

আইসিটি খাতে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের বিদেশি মুদ্রা আয়ের পরিমাণ যখন ক্রমশ বাড়ছে, তখন খাত ধরে তাদের খুঁজে এনে উদ্দীপনা দিতে বিডা ও আইসিটি বিভাগকে অনুরোধ জানিয়েছেন সালমান এফ রহমান। “এখন বিডা ও আইসিটি বিভাগকে বলব, এই ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সেক্টর ধরে ধরে খুঁজে আনতে হবে। নতুন-পুরনো সব উদ্যোক্তাকে খুঁজে বের করতে হবে। পাশাপাশি বেসরকারি খাত থেকেও প্রকৃত বিনিয়োগকারীদের এগিয়ে আসতে হবে। এই আইসিটি খাতেই আমাদের ফোকাস করতে হবে।” - বলেন তিনি। ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শুরু হওয়া ডিজিটাল ডিভাইস অ্যান্ড ইনোভেশন এক্সপোর দ্বিতীয় দিনের গোলটেবিল বৈঠকে  সালমান এফ রহমান আরও বলেন -  “আজকে গার্মেন্টসগুলো থেকে বলা হচ্ছে, রোবট এসে যাওয়ায় তাদের অনেককে ছাঁটাই করা হচ্ছে। এতে কর্মসংস্থান কমে যাওয়ার আশঙ্কাও করছেন কেউ কেউ। কিন্তু এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ও রোবোটিকস ব্যবস্থাপনাতেই তো আমরা আরও অনেক লোক নিয়োগ দিতে পারি। আরও অনেক কর্মসংস্থানে সুযোগ করতে পারে রোবোটিকস।এটা আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিৎ।”  সুত্রঃ https://bangla.bdnews24.com/business/article1676782.bdnews

একজন সালমান এফ রহমান

সালমান এফ রহমান বাংলাদেশের ব্যবসায়ী ও উদ্যাক্তাদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয়। আন্তজার্তিক পরিমন্ডলেও তার রয়েছে পরিচিতি। বেক্সিমকো গ্রুপের সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং ভাইস চেয়ারম্যান তিনি। সাথে সাথে ঢাকা-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য তিনি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। এই শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী ১৯৬০ দশকের মাঝামাঝিতে পারিবারিক ব্যবসায়ে যোগ দেন। পরবর্তীতে ১৯৭২ সালে তিনি ও তাঁর বড় ভাই সোহেল এফ রহমান মিলে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি লিমিটেড (বেক্সিমকো) নামে একটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন এবং ইউরোপের বাজারে সামুদ্রিক খাবার এবং হাড়চূর্ণ রপ্তানি শুরু করেন। এসব পণ্য রপ্তানীর বিনিময়ে তাঁরা ইউরোপ থেকে মানসম্পন্ন ঔষধ আমদানি করতেন। বছরের পর বছর ধরে সালমান এফ রহমানের নেতৃত্বে বেক্সিমকো গ্রুপ ক্রমান্বয়ে বড় হয়ে বর্তমানে বাংলাদেশের বেসরকারী খাতে অন্যতম সর্ববৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি টেক্সটাইল, ঔষধশিল্প, সামুদ্রিক খাবার, আবাসন, কনস্ট্রাকশন, তথ্য ও প্রযুক্তি, গণমাধ্যম, সিরামিকস্, আর্থিক সেবা এবং জ্বালানী সহ বিবিধ

সালমান এফ রহমানঃ অর্থনৈতিক জোনগুলোতে বিনিয়োগকারীরা বাড়তি সুবিধা পাবেন

চলতি বছরের শেষ নাগাদ বাংলাদেশে ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু করা সম্ভব হবে, বলেছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি খাত শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেছেন।  বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (বিডা), বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথরিটি (বেজা), বেপজা ও হাইটেক পার্ক এ সমস্ত জায়গায় যারা বিনিয়োগ করবে তারা এই ওয়ান স্টপ সার্ভিসের সুবিধা পাবে। ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স করপোরেশন (আইএসসি) এবং ইকোনোমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) যৌথ আয়োজনে বাংলাদেশি রফতানি পণ্যের বহুমুখীকরণ শীর্ষক ওয়ার্কশপে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় তিনি বলেন, দেশের ৬৪ জেলায় নতুন উদ্যোক্তাদের এই প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। ইআরএফ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ওয়ার্কশপে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি সাইফ ইসলাম বিলাল। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম। ওয়ার্কশপে বিভিন্ন গণমাধ্যমের ৬০ জন অর্থনৈতিক রিপোর্টার অংশগ্রহণ করেন। এ সময় সালমান এফ রহমান বলেন, আমাদের গার্মেন্টেসের পণ্যের বহুমুখীকরণ হয়েছে। পাশাপাশি গার্মেন্টস পণ্যের বাজারেরও বহুমুখীকরণ হয়েছে। আগে আমরা আমেরিকা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে রফতানি করতাম এখন বিশ্বের অনেক দেশে গার্মেন্টস পণ্য রফ

দোহার-নবাবগঞ্জকে আধুনিকীকরণ করবেন সালমান এফ রহমান

ঢাকা-১ আসনের সংসদ সদস্য সালমান এফ রহমান দোহার-নবাবগঞ্জকে আধুনিকীকরণ করবার জন্য বহু পদক্ষেপ নিচ্ছেন। এর মাঝে মেগা মেগা প্রকল্পও রয়েছে। স্বনামধন্য এই ব্যবসায়ীর ইচ্ছা  দোহার, নবাবগঞ্জ সহ পার্শ্ববর্তী জেলাগুলেতে বসবাসকারী মানুষের জীবন মান উন্নয়ন করা। ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ উদ্যোগে সালমান এফ রহমানকে বেসরকারী শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টার দায়িত্ব দিয়েছেন। সেই দায়িত্ব পালন করেও এই কর্মবীর এলাকার মানুসের কাছে ছুটে যান ও তাদের ভাল্মন্দের খেয়াল রাখেন। আগামী ঈদের পর তিনি এলাকায় একটি  মতবিনিময় সভা করবেন। সালমান এফ রহমানের আশা অতি শিগগিরি দোহার নবাবগঞ্জকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে দেখতে পাওয়া। সালমান এফ রহমান  দোহার নবাবগঞ্জকে উন্নয়নে সালমান এফ রহমান অঙ্গীকারবদ্ধ

বাংলাদেশের অর্জনগুলো

ক্ষুদ্র আয়তনের একটি উন্নয়নশীল দেশ হয়েও বাংলাদেশ ইতোমধ্যে সারা বিশ্বের নিকট অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে প্রাকৃতিক দুর্যোগের নিবিড় সমন্বিত ব্যবস্থাপনায়, ক্ষুদ্র ঋণের ব্যবহারে, দারিদ্র দূরীকরণে।  বিশ্বকে চমকে দেবার মতো সাফল্য আছে বাংলাদেশের ব্যাগে। বিশেষত শিক্ষা সুবিধা, নারীর ক্ষমতায়ন, মাতৃ ও শিশু মৃত্যুহার কমানো, ও স্বাস্থ্য সুবিধা প্রদানে  বাংলাদেশ  চমকে দিয়েছে অনেককে। কৃষি ১৬ কোটি জনগোষ্ঠীর বাংলাদেশ বর্তমানে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশে ধানের উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ৫০ লক্ষ মেট্রিক টন। প্রধানমন্ত্রী ও কৃষিমন্ত্রীর সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ড. মাকসুদুল আলম আবিষ্কার করেছেন পাটের জিনোম সিকুয়েন্সিং। সারা বিশ্বে আজ পর্যন্ত মাত্র ১৭ টি উদ্ভিদের জিনোম সিকুয়েন্সিং হয়েছে, তার মধ্যে ড. মাকসুদ  করেছেন ৩টা। শিল্প ও বাণিজ্য বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের পাশাপাশি প্রসার ঘটেছে আবাসন, জাহাজ, ঔষুধ, ও প্রক্রিয়াজাতকরণ খাদ্য শিল্পের। বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের তালিকায় যোগ হয়েছে জাহাজ, ঔষুধ এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়াজাত খাদ্যসামগ্রী। বাংলাদেশের আইটি

বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়া

নিম্ন আয়ের দেশগুলোকে ছাড়িয়েছে তো অনেক আগে। অর্থনীতি ও আর্থসামাজিক বেশির ভাগ সূচকে বাংলাদেশ ইদানিং ছাড়িয়ে গেছে দক্ষিণ এশিয়াকে। বিশ্বব্যাংক বলেছে প্রধান ১২টি সূচকের মধ্যে ১০টিতেই বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়া এবং অন্য নিম্ন আয়ের দেশের তুলনায় এগিয়ে গেছে বা যাচ্ছে। আর আইএমএফ এর মতে , একটি জনবহুল ও নিম্ন আয়ের দেশ হিসেবে বাংলাদেশ যেভাবে প্রবৃদ্ধির সঙ্গে দারিদ্র্য কমানোকে সংযুক্ত করেছে , তা অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য। একই সাথে বাংলাদেশের প্রাইভেট সেক্টর এগিয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। বেক্সিমকো গ্রুপের মতন প্রতিষ্ঠানগুলো দেশের অর্থনীতি ও আর্থসামাজিক অঙ্গনে অবদান রাখছে। গত দুই দশকের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও সামাজিক উন্নয়নের যেকোনো সূচকের বিচারে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব অগ্রগতি হয়েছে। বাংলাদেশ ১৯৯০-এর পর সার্বিকভাবে প্রবৃদ্ধিতে উন্নয়নশীল দেশের গড় হারের তুলনায় অনেক এগিয়েছে। দারিদ্র্যের হার অর্ধেক হয়ে গেছে। মেয়েদের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে অবদানের হার দ্রুত বেড়েছে , জনসংখ্যা , গড় আয়ু , শিশুমৃত্যুর হার , মেয়েদের স্কুলে পড়ার হার , সক্ষম দম্পতিদের জন্মনিয়ন্ত্রণব্যবস্থা গ্রহণের হার ইত্যাদি সামাজিক সূচকে বাংলাদেশ সমপর্যায়ের উন