পোষাক শিল্পে কর্মরত শ্রমিকদের বেতন বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলনরত বিভিন্ন শ্রমিক ইউনিয়নের উপর সরকারের দমন-নিপীরনের কারনে পাঁচটি আন্তর্জাতিক পোষাক ব্রান্ড এইচঅ্যান্ডএম, ইন্ডিটেক্স, সিঅ্যান্ডএ, নেক্সট ও চিবো বাংলাদেশে অনুষ্ঠেয় একটি পোষাক শিল্পের সম্মেলন বর্জন করেছে।
দ্যা ক্লিন ক্লথস ক্যাম্পেইন বলে যে এসব ব্র্যান্ডগুলোর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্তটি বাংলাদেশ সরকার ও পোষাক শিল্পের সংগঠন বিজিএমইএ’র জন্য বিব্রতকর।
সিঅ্যান্ডএ ট্রেড ইউনিয়নের নেতা ও শ্রমিক অধিকার কর্মীদের ডিসেম্বরে বেতন বাড়ানোর দাবিতে প্রতিবাদের কারনে আটক করায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এইচঅ্যান্ডএম ইভেন্টে অংশ গ্রহন না করার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছে যে অনুষ্ঠানে অংশ করলে এটা একটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করত ও সংগঠনের স্বাধীনতায় আমাদের অঙ্গীকারের ভুল সংকেত পাঠানো হতো। আর পুনরায় ব্যবসা শুরু করা পূর্বে চলমান পরিস্থিতি অবশ্যই শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করতে হবে।
বাংলাদেশ সরকার এবং পোশাক শিল্প কর্মকর্তারা্ এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছে যে ডিসেম্বর থেকে আশুলিয়ায় বেতন বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলনরত পোষাক শ্রমিকদের শ্রমঅধিকার খারাপ পরিস্থিতির দিকে গিয়েছিল।
কর্মকর্তারা বলেছেন পশ্চিমা ব্র্যান্ডগুলোর সম্মেলনে অংশ গ্রহন না করার সিদ্ধান দূর্ভাগ্যজনক।
চার বছর আগে রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির পর থেকে পোষাক শিল্প শ্রমিক অধিকার ও পোষাক কারখানার পরিবেশ উন্নয়নের জন্য যথেষ্ঠ চাপে পরে যায়। আন্দোলনকারীরা খুচরা বিক্রেতাগুলোর সাপ্লাই চেইনগুলোতে বেশী সময়, কম মজুরী, নিম্ন নিরাপত্তা ব্যাবস্থা এবং শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন গঠন সহ কাজের পরিবেশে উন্নয়ন করতে ব্যর্থ হওয়ায় তীব্র সমালোচনা করেন।
দ্যা ক্লিন ক্লথস ক্যাম্পেইন বলে যে এসব ব্র্যান্ডগুলোর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্তটি বাংলাদেশ সরকার ও পোষাক শিল্পের সংগঠন বিজিএমইএ’র জন্য বিব্রতকর।
সিঅ্যান্ডএ ট্রেড ইউনিয়নের নেতা ও শ্রমিক অধিকার কর্মীদের ডিসেম্বরে বেতন বাড়ানোর দাবিতে প্রতিবাদের কারনে আটক করায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এইচঅ্যান্ডএম ইভেন্টে অংশ গ্রহন না করার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছে যে অনুষ্ঠানে অংশ করলে এটা একটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করত ও সংগঠনের স্বাধীনতায় আমাদের অঙ্গীকারের ভুল সংকেত পাঠানো হতো। আর পুনরায় ব্যবসা শুরু করা পূর্বে চলমান পরিস্থিতি অবশ্যই শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করতে হবে।
বাংলাদেশ সরকার এবং পোশাক শিল্প কর্মকর্তারা্ এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছে যে ডিসেম্বর থেকে আশুলিয়ায় বেতন বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলনরত পোষাক শ্রমিকদের শ্রমঅধিকার খারাপ পরিস্থিতির দিকে গিয়েছিল।
কর্মকর্তারা বলেছেন পশ্চিমা ব্র্যান্ডগুলোর সম্মেলনে অংশ গ্রহন না করার সিদ্ধান দূর্ভাগ্যজনক।
চার বছর আগে রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির পর থেকে পোষাক শিল্প শ্রমিক অধিকার ও পোষাক কারখানার পরিবেশ উন্নয়নের জন্য যথেষ্ঠ চাপে পরে যায়। আন্দোলনকারীরা খুচরা বিক্রেতাগুলোর সাপ্লাই চেইনগুলোতে বেশী সময়, কম মজুরী, নিম্ন নিরাপত্তা ব্যাবস্থা এবং শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন গঠন সহ কাজের পরিবেশে উন্নয়ন করতে ব্যর্থ হওয়ায় তীব্র সমালোচনা করেন।
Comments
Post a Comment