দেশের ওষুধ শিল্পের অন্যতম প্রধান প্রস্তুতকারী ও নেতৃস্থানীয় বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস সম্প্রতি হরমোন এবং স্টেরয়েড ওষুধ প্রস্তুতকারী কোম্পানি নুভিস্তা ফার্মা অধিগ্রহণ করেছে। বাংলাদেশের জন্য এটি উল্লেখযোগ্য মাইল ফলক কারন ওষুধ শিল্পের ইতিহাসে এই প্রথম স্থানীয় একটি কোম্পানি অন্য কোন কোম্পানিকে অধিগ্রহণ করলো। অধিগ্রহণের মাধ্যমে নুভিস্তা ফার্মার ৮৫ দশমিক ২২ শতাংশ শেয়ারের মালিক হল বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস। এ উপলক্ষে বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস-চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান বলেন যে কৌশলগতভাবে এই পদক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ কারন দেশের ওষুধ শিল্পকে এগিয়ে নেবার প্রয়াসেই এটি করা হয়েছে।
বেক্সিমকো গ্রুপ বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান শিল্প প্রতিষ্ঠান যা ১৯৭২ সাল থেকে সুনামের সাথে ব্যবসা করে আসছে। শিল্পপতি সালমান এফ রহমানের নেতৃত্বে বেক্সিমকো গ্রুপে কাজ করেন একদল অভিজ্ঞ ও চৌকশ কর্মকর্তা যাদের সম্মিলিত প্রয়াসে কোম্পানিটি অধিকার করে নিয়েছে দেশের শীর্ষব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের স্থান। কোম্পানিটি ১৯৭৬ সালে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস গঠন করে এবং ওষুধ উৎপাদন শুরু করে। ১৯৮০ সাল থেকে বিদেশে ওষুধ রফতানি করে আসছে কোম্পানিটি। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা সহ ৫০টিরও বেশী দেশে বর্তমানে ওষুধ রফতানি করছে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস। বাংলাদেশই কোম্পানিগুলোর মধ্যে এটাই একমাত্র কোম্পানি যারা যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধ রফতানি করছে। ১৯৮৬ সালে শেয়ারবাজারে অন্তর্ভুক্ত হয় কোম্পানিটি। কোম্পানির অনুমোদিত মূলধন ৯১০ কোটি টাকা ও পরিশোধিত মূলধন ৪০৫ কোটি ৫৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা এবং রিজার্ভ ১ হাজার ৩৭৩ কোটি ৫৪ লাখ টাকা।
হরমোন ও স্টেরয়েডসের বাজারে নুভিস্তা ফার্মার শক্তিশালী অবস্থান রয়েছে। বেক্সিমকো গ্রুপ চায় এই অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করতে যাতে ওষুধ শিল্পে আরও গতি আসে, অর্থনীতিতে টেকসই প্রবৃদ্ধি হয় এবং দেশের মানুষের কাছে প্রয়োজনীয় ওষুধ দ্রুত পৌঁছে যায়। ১৯৬৪ সালে অর্গানন বাংলাদেশ নামে গড়ে উঠা নুভিস্তা ফার্মার ৫০টি জেনেরিক ওষুধ রয়েছে। কোম্পানিটির কারখানা টঙ্গীতে অবস্থিত। বর্তমানে নুভিস্তা ফার্মায় সরকারের ১২.৯২ ভাগ শেয়ার রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের মার্ক শার্প অ্যান্ড ডোমের সাথে কোম্পানিটির দীর্ঘমেয়াদী উৎপাদন ও বিপণনের চুক্তি রয়েছে যা বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসকে সাহায্য করবে অন্তর্জাতিক বাজার ধরতে। দেশের অর্থনীতিতে যোগ হবে নতুন মাত্রা। বেক্সিমকো ফার্মার ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হাসানের মতে, এই অধিগ্রহণের ফলে নুভিস্তার তৈরি করা মৌলিক ওষুধগুলোর সমাহার বৃদ্ধি হবে এবং ভবিষ্যতে দেশের রাজস্ব অনেক বাড়বে।
বেক্সিমকো গ্রুপ বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান শিল্প প্রতিষ্ঠান যা ১৯৭২ সাল থেকে সুনামের সাথে ব্যবসা করে আসছে। শিল্পপতি সালমান এফ রহমানের নেতৃত্বে বেক্সিমকো গ্রুপে কাজ করেন একদল অভিজ্ঞ ও চৌকশ কর্মকর্তা যাদের সম্মিলিত প্রয়াসে কোম্পানিটি অধিকার করে নিয়েছে দেশের শীর্ষব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের স্থান। কোম্পানিটি ১৯৭৬ সালে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস গঠন করে এবং ওষুধ উৎপাদন শুরু করে। ১৯৮০ সাল থেকে বিদেশে ওষুধ রফতানি করে আসছে কোম্পানিটি। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা সহ ৫০টিরও বেশী দেশে বর্তমানে ওষুধ রফতানি করছে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস। বাংলাদেশই কোম্পানিগুলোর মধ্যে এটাই একমাত্র কোম্পানি যারা যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধ রফতানি করছে। ১৯৮৬ সালে শেয়ারবাজারে অন্তর্ভুক্ত হয় কোম্পানিটি। কোম্পানির অনুমোদিত মূলধন ৯১০ কোটি টাকা ও পরিশোধিত মূলধন ৪০৫ কোটি ৫৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা এবং রিজার্ভ ১ হাজার ৩৭৩ কোটি ৫৪ লাখ টাকা।
হরমোন ও স্টেরয়েডসের বাজারে নুভিস্তা ফার্মার শক্তিশালী অবস্থান রয়েছে। বেক্সিমকো গ্রুপ চায় এই অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করতে যাতে ওষুধ শিল্পে আরও গতি আসে, অর্থনীতিতে টেকসই প্রবৃদ্ধি হয় এবং দেশের মানুষের কাছে প্রয়োজনীয় ওষুধ দ্রুত পৌঁছে যায়। ১৯৬৪ সালে অর্গানন বাংলাদেশ নামে গড়ে উঠা নুভিস্তা ফার্মার ৫০টি জেনেরিক ওষুধ রয়েছে। কোম্পানিটির কারখানা টঙ্গীতে অবস্থিত। বর্তমানে নুভিস্তা ফার্মায় সরকারের ১২.৯২ ভাগ শেয়ার রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের মার্ক শার্প অ্যান্ড ডোমের সাথে কোম্পানিটির দীর্ঘমেয়াদী উৎপাদন ও বিপণনের চুক্তি রয়েছে যা বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসকে সাহায্য করবে অন্তর্জাতিক বাজার ধরতে। দেশের অর্থনীতিতে যোগ হবে নতুন মাত্রা। বেক্সিমকো ফার্মার ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হাসানের মতে, এই অধিগ্রহণের ফলে নুভিস্তার তৈরি করা মৌলিক ওষুধগুলোর সমাহার বৃদ্ধি হবে এবং ভবিষ্যতে দেশের রাজস্ব অনেক বাড়বে।
Comments
Post a Comment