Skip to main content

সালমান এফ রহমান বলেছেন ই-কমার্সের প্রসারে ন্যাশনাল টাস্কফোর্স গঠন করা হবে

 

ই-কমার্স খাতের প্রসারে সহায়তা দিতে একটি ন্যাশনাল টাস্কফোর্স গঠন করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা ও দেশের অন্যতম শিল্পগোষ্ঠী বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান।  

তিনি বলেছেন, এ খাতে কর ও লজিস্টিক নিয়ে যেসব সমস্যা রয়েছে তা সমাধানে ন্যাশনাল টাস্কফোর্স গঠন করা প্রয়োজন। এ বিষয়ে আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেবো।  

প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা আরও বলেন, সমাজের সব ক্ষেত্রেই এখন ডিজিটাইলেজেশনের সুযোগ আছে। সামনে ই-কমার্স খাতের মাধ্যমে ব্যবসা ও সব রকম উন্নতি তরান্বিত হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশকে একটি ডিজিটালসমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে চেয়েছিলেন, যা এখন অনেক উন্নতি লাভ করেছে। ইতোমধ্যে অনেকে ক্ষেত্রেই তা প্রতিফলিত হয়েছে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে যে নাগরিক সেবা দেওয়া হয় তা অনলাইনের মাধ্যমে করে দেওয়ার জন্য আরও কাজ করা জরুরি। এতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বাড়বে।  

তথ্যসূত্রঃ ‘ই-কমার্সের প্রসারে ন্যাশনাল টাস্কফোর্স গঠন করা হবে’


বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীরের মতে দেশে ডিজিটাল কমার্সের জয়যাত্রা পরিলক্ষিত হয়েছে।  ‘লকডাউনের’ সময় এ যাত্রা বেশি জোরদার হয়েছে। ৬৫ শতাংশ মানুষের বয়স ৩৫ বছরের নিচে। ডিজিটাল সিস্টেমের মাধ্যমে যারা কেনাকাটা করে তার মধ্যে ৭৫ শতাংশই ১৮-৩৪ বছরের মধ্যে। ‘লকডাউনে’ ক্যাশ টাকা খরচের বদলে ডিজিটাল মাধ্যমে কেনাকাটা ও লেনদেন করেছে। আগে অনলাইনে কেনাকাটা প্রায় ১৫ শতাংশের মতো ছিল। সেটি করোনার মধ্যে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০ শতাংশের মতো। তবে এটি ধরে রাখা প্রয়োজন।  ডিজিটাল লেনদেনে কেনাকাটার জন্য সরকার থেকে ৫ শতাংশের একটা ভর্তুকি দেওয়া প্রয়োজন। এ ভর্তুকির আড়াই শতাংশ ক্রেতা ও আড়াই শতাংশ বিক্রেতাকে দিতে হবে। একইসঙ্গে আসন্ন বাজেটে ইন্টারনেটের ওপর সম্পূর্ণভাবে ভ্যাট মওকুফ করা প্রয়োজন। ’


Comments

Popular posts from this blog

Shaik Hasina, Salauddin Kader, Nizami and Tofayal

Shaik Hasina, Salauddin Kader, Nizami and Tofayal in the picture. Probably it was taken during a parliament session in the 1980s. 

শীর্ষস্থানীয় পাঁচ কোম্পানি

বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানি বা কর্পোরেট হাউস গুলো দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। পণ্য উৎপাদন বাড়ছে, কর্মসংস্থান হচ্ছে, ভোক্তা শ্রেণী বাড়ছে। এখানে শীর্ষস্থানীয় পাঁচ কোম্পানির কথা উল্লেখ করা হলোঃ স্কয়ার গ্রুপ স্কয়ার গ্রুপ আজ একটি  সুপরিচিত প্রতিষ্ঠানের নাম। এটিই দেশের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি। কিন্তু এর যাত্রা ১৯৫৮ সালে কঠিন পরিস্থিতিতে হয়েছিল। নাম।স্কয়ার গ্রুপ আজ  শুধু একটি প্রতিষ্ঠানের নাম নয় এটি একটি সংঘঠন যা গত চার দশকেরও বেশী সময় ধরে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছে। এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড ১৯৮৫ সাল থেকে বাংলাদেশের ঔষধ শিল্পে শক্তিশালী নেতৃত্বের অবস্থানে অধিষ্ঠিত এবং বিশ্ব ঔষধ শিল্পেও এখন এটি একটি সুপরিচিত বর্তমানে স্কয়ার প্রসাধন, গার্মেন্টস, টেক্সটাইল, তথ্য প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য পণ্য, খাদ্যসামগ্রী, হাসপাতালসহ প্রায় সবখাতেই বিস্তৃতির মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছে। স্থানীয় ব্যবসা উন্নয়নের মাধ্যমে বেকার সমস্যা সমাধানে অবদান রাখছে এই কোম্পানি।স্কয়ার গ্রপের গড় বার্ষিক টার্নওভার ২০০মার্কিন  ডলার। স্কয়ার গ্রুপের প্

Rangauti Resort, Moulobhibazar in Sylhet

Picture credit: Tanzeena Meher & Syed Fazlul Karim Mujahid