Skip to main content

সেনাপ্রধান দোহারে পদ্মার তীর সংরক্ষণ প্রকল্প পরিদর্শন করেছেন

 

সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ সেনাবাহিনীর প্রকৌশল ইউনিটের অধীনে চলমান পদ্মা নদীর বাম তীর সংরক্ষণ প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করেছেন। প্রকল্পটি ঢাকার দোহারে অবস্থিত। প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান  এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

দোহারের মাঝিরচর থেকে নারিশা বাজার হয়ে মোকসেদপুর পর্যন্ত পদ্মা নদীর বাম তীর সংরক্ষণ প্রকল্পের কাজ চলছে।  প্রকল্পটি সেনাবাহিনীর ২৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের অধীনে ২৫ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্যাটালিয়নের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হচ্ছে । প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি দেখে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা দিয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান।

প্রকল্পে দুটি মূল কাজের একটি পদ্মা নদীর বাম তীর ঘেঁষে ৬ কিলোমিটার বাঁধ প্রতিরক্ষা এবং অপরটি হচ্ছে ১২ দশমিক ২০ কিলোমিটার ড্রেজিং। ইতোমধ্যে ৬ কিলোমিটার এলাকায় জিওব্যাগ ‘ডাম্পিং’ ও ‘প্লেসিং’ এর মাধ্যমে দোহার এলাকাকে পদ্মার ভাঙন থেকে রক্ষা করা হয়েছে। সেই সাথে ৬ কিলোমিটার স্থায়ী বাঁধ প্রতিরক্ষা কাজের ৩ পয়েন্ট ৪৮ কিলোমিটার সম্পন্ন হয়েছে। প্রকল্পটি ২০১৮ সালের ১০ সেপ্টেম্বর একনেকে অনুমোদিত হয়। পরের বছর ২০১৯ সালের এপ্রিলে ২৫ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্যাটালিয়ন এর বাস্তবায়নের কাজ শুরু করে। অবিশিষ্ট ২ দশমিক ৫২ কিলোমিটার স্থায়ী প্রতিরক্ষামূলক কাজ চলমান রয়েছে। এছাড়া জাতীয় গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার মডেলিং (আইডব্লিউএম) এর হাইড্রোলজিক্যাল ও মরফোলজিক্যাল স্টাডির সুপারিশ অনুযায়ী ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ দশমিক ২০ কিলোমিটার ড্রেজিং কাজ শুরু হয়েছে।


তথ্যসুত্রঃ বিডিনিউজ২৪অবসারভারবিডি








Comments

Popular posts from this blog

Shaik Hasina, Salauddin Kader, Nizami and Tofayal

Shaik Hasina, Salauddin Kader, Nizami and Tofayal in the picture. Probably it was taken during a parliament session in the 1980s. 

শীর্ষস্থানীয় পাঁচ কোম্পানি

বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানি বা কর্পোরেট হাউস গুলো দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। পণ্য উৎপাদন বাড়ছে, কর্মসংস্থান হচ্ছে, ভোক্তা শ্রেণী বাড়ছে। এখানে শীর্ষস্থানীয় পাঁচ কোম্পানির কথা উল্লেখ করা হলোঃ স্কয়ার গ্রুপ স্কয়ার গ্রুপ আজ একটি  সুপরিচিত প্রতিষ্ঠানের নাম। এটিই দেশের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি। কিন্তু এর যাত্রা ১৯৫৮ সালে কঠিন পরিস্থিতিতে হয়েছিল। নাম।স্কয়ার গ্রুপ আজ  শুধু একটি প্রতিষ্ঠানের নাম নয় এটি একটি সংঘঠন যা গত চার দশকেরও বেশী সময় ধরে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছে। এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড ১৯৮৫ সাল থেকে বাংলাদেশের ঔষধ শিল্পে শক্তিশালী নেতৃত্বের অবস্থানে অধিষ্ঠিত এবং বিশ্ব ঔষধ শিল্পেও এখন এটি একটি সুপরিচিত বর্তমানে স্কয়ার প্রসাধন, গার্মেন্টস, টেক্সটাইল, তথ্য প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য পণ্য, খাদ্যসামগ্রী, হাসপাতালসহ প্রায় সবখাতেই বিস্তৃতির মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছে। স্থানীয় ব্যবসা উন্নয়নের মাধ্যমে বেকার সমস্যা সমাধানে অবদান রাখছে এই কোম্পানি।স্কয়ার গ্রপের গড় বার্ষিক টার্নওভার ২০০মার্কিন  ডলার। স্কয়ার গ্রুপের প্

Rangauti Resort, Moulobhibazar in Sylhet

Picture credit: Tanzeena Meher & Syed Fazlul Karim Mujahid