বেকারত্ব ও বৈষম্য একে অপরের আত্মীয়স্বজনের মত, বেকারত্বই বেশি প্রভাবশালী।একটি সমাজে একটানা বেকারত্ব গঠনগত ভাবে ও অর্থনৈতিক ভাবে বৈষম্যের সৃষ্টি করে। যদিও প্রথম বিশ্বের দেশেগুলোতে বেকারত্বের জন্য বিমা করা আছে, কিন্তু এটি শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য প্রযোজ্য ।কিন্তু উন্নয়নশীল দেশ এবং নিম্ন উন্নয়নশীল দেশের ক্ষেত্রে যেখানে সরকার বেকার জনগোষ্ঠীর তদারক করতে ব্যর্থ হয় সেখানে বৈষম্যের দুর্দশা উচ্চ গতিতে বৃদ্ধি পেতে থাকে।
বেকারত্ব ও বিল পরিশোধে ব্যর্থতার কারনে সকলে না হলেও অধিকাংশ মানুষ ধার নিতে শুরু করে যা ভবিষ্যতে তাদের জন্য আরো বোঝা হয়ে উঠে।ঋন নিতে শুরু করা এবং অবশেষে ফেরত দিতে ব্যর্থ হওয়ার এই ঋন চক্র প্রকৃতপক্ষে কৃষ্ণ গহবর হিসেবে কাজ করে। জটিল অর্থনৈতিক ব্যবস্থার কারনে এখান থেকে তারা সহজে নিস্কৃতি পায় না। মাঝে মাঝে এই প্রক্রিয়া প্রজন্মের পর প্রজন্ম চলতে থাকে।প্রকৃতপক্ষে এটি ঋণদাতা ও গ্রহীতা মধ্যে আরো বৈষম্য সৃষ্টি,অতঃপর সার্বিক বৈষম্য বৃদ্ধি করে।
বেকারত্বের লক্ষ্যনীয় হার দেশের সম্পদের সঠিক ব্যবহারের অক্ষমতাকে নির্দেশ করে। অধিকন্তু আরো ইঙ্গিত করে ব্যবস্থাটি যথাযথভাবে কাজ করছে না এবং আরো ভাল ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ে প্রাপ্ত সম্পদের যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়নের সম্ভাবনা রয়েছে।
শ্রমিকের শ্রেনীভেদে পারিশ্রমিকের পার্থক্য বৈষ্যমকে আরো বাড়িয়ে দেয়।উৎপাদন খাতে শ্রমিকদের ন্যায্য পাওনা দেয়া হয় না।কোন নির্দিষ্ট সেক্টরে কর্মীর সংখ্যা খুব গুরুত্বপূর্ণ।যদি সঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা যায়,এই ভারসাম্য শ্রমিকদের পর্যাপ্ত মজুরি প্রদান করতে সাহায্য করতে পারে।যদি না হয়,সার্বিক মজুরির বাজেট অপরিবর্তনীয় থাকার কারনে কর্মী প্রতি গড় মজুরি হ্রাস পায়।
অর্থনৈতিক গবেষকরা প্রকাশ করেছে যে উন্নত হোক আর অনুন্নত হোক বছরের পর বছর বেকারত্বই বৈষম্যের প্রধান কারণ।নিম্ন স্তরের শ্রমিকরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই যে অর্থনৈতিক সংস্কার ও শ্রম বাজারের বিনিয়ন্ত্রণে এটা প্রধান ভূমিকা পালন করে। উৎপাদন খাতে প্রযুক্তির ব্যবহারের ফলে চাকরীর সুযোগ কমে যাচ্ছে ফলে এই সমস্যা আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে - এটা অগ্রগতির অভিশাপ!চাকরীর সুযোগ কমে যাওয়া এবং অতিরিক্ত চাকরী পাওয়ার সম্ভবনা কমে যাওয়ায় এটি ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠিত সমস্যার অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে।
এটা অনুমান করা হয় যে এ অবস্থার সমাধানের জন্য কার্যকর নীতি প্রয়োজন।এটা নিয়ন্ত্রনে আনতে সরকারের কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। শ্রম সম্পদের যথাযথ ব্যবহার, অংশগ্রহণের হার বৃদ্ধি, সকল সেক্টরকে কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা, শ্রমিক ও দেশীয় সম্পদের সংযোগ ও কার্যকর সদ্ব্যবহারের প্রয়োজন।
বেকারত্ব ও বিল পরিশোধে ব্যর্থতার কারনে সকলে না হলেও অধিকাংশ মানুষ ধার নিতে শুরু করে যা ভবিষ্যতে তাদের জন্য আরো বোঝা হয়ে উঠে।ঋন নিতে শুরু করা এবং অবশেষে ফেরত দিতে ব্যর্থ হওয়ার এই ঋন চক্র প্রকৃতপক্ষে কৃষ্ণ গহবর হিসেবে কাজ করে। জটিল অর্থনৈতিক ব্যবস্থার কারনে এখান থেকে তারা সহজে নিস্কৃতি পায় না। মাঝে মাঝে এই প্রক্রিয়া প্রজন্মের পর প্রজন্ম চলতে থাকে।প্রকৃতপক্ষে এটি ঋণদাতা ও গ্রহীতা মধ্যে আরো বৈষম্য সৃষ্টি,অতঃপর সার্বিক বৈষম্য বৃদ্ধি করে।
বেকারত্বের লক্ষ্যনীয় হার দেশের সম্পদের সঠিক ব্যবহারের অক্ষমতাকে নির্দেশ করে। অধিকন্তু আরো ইঙ্গিত করে ব্যবস্থাটি যথাযথভাবে কাজ করছে না এবং আরো ভাল ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ে প্রাপ্ত সম্পদের যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়নের সম্ভাবনা রয়েছে।
শ্রমিকের শ্রেনীভেদে পারিশ্রমিকের পার্থক্য বৈষ্যমকে আরো বাড়িয়ে দেয়।উৎপাদন খাতে শ্রমিকদের ন্যায্য পাওনা দেয়া হয় না।কোন নির্দিষ্ট সেক্টরে কর্মীর সংখ্যা খুব গুরুত্বপূর্ণ।যদি সঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা যায়,এই ভারসাম্য শ্রমিকদের পর্যাপ্ত মজুরি প্রদান করতে সাহায্য করতে পারে।যদি না হয়,সার্বিক মজুরির বাজেট অপরিবর্তনীয় থাকার কারনে কর্মী প্রতি গড় মজুরি হ্রাস পায়।
অর্থনৈতিক গবেষকরা প্রকাশ করেছে যে উন্নত হোক আর অনুন্নত হোক বছরের পর বছর বেকারত্বই বৈষম্যের প্রধান কারণ।নিম্ন স্তরের শ্রমিকরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই যে অর্থনৈতিক সংস্কার ও শ্রম বাজারের বিনিয়ন্ত্রণে এটা প্রধান ভূমিকা পালন করে। উৎপাদন খাতে প্রযুক্তির ব্যবহারের ফলে চাকরীর সুযোগ কমে যাচ্ছে ফলে এই সমস্যা আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে - এটা অগ্রগতির অভিশাপ!চাকরীর সুযোগ কমে যাওয়া এবং অতিরিক্ত চাকরী পাওয়ার সম্ভবনা কমে যাওয়ায় এটি ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠিত সমস্যার অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে।
এটা অনুমান করা হয় যে এ অবস্থার সমাধানের জন্য কার্যকর নীতি প্রয়োজন।এটা নিয়ন্ত্রনে আনতে সরকারের কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। শ্রম সম্পদের যথাযথ ব্যবহার, অংশগ্রহণের হার বৃদ্ধি, সকল সেক্টরকে কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা, শ্রমিক ও দেশীয় সম্পদের সংযোগ ও কার্যকর সদ্ব্যবহারের প্রয়োজন।
Comments
Post a Comment