বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রতিবন্ধি শিশু ও তরুণদের শিক্ষিত করবার লক্ষ্যে সব ক্যান্টোনমেন্টে তাদের দাতব্য স্কুল ‘প্রয়াশ’এর শাখা স্থাপনের পরিকল্পনা করেছে। বেক্সিমকো গ্রুপের সহায়তায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই উদ্যোগ শুরু করেছিল।
‘প্রয়াশ’এর প্রধান শাখা ঢাকা ক্যান্টোনমেন্টে অবস্থিত। বর্তমানে স্কুলটির ৯টি শাখা রয়েছে যেখানে ৩৫ শতাংশ ছাত্র-ছাত্রী সামরিক বাহিনীর পরিবারগুলোর এবং বাকি ৬৫ শতাংশ ছাত্র-ছাত্রী বেসামরিক পরিবারগুলো থেকে এসেছে। ২০০৯ সাল থেকে কর্তৃপক্ষ বেসামরিক নাগরিকদের শিশুদের ভর্তি করতে শুরু করেছিল। “স্পেশাল চাইল্ড, স্পেশাল রাইটস্” স্লোগান নিয়ে প্রয়াশ আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল। প্রতিটি শিশুর জন্য মাসে ১৫০০০ টাকা ব্যয় করা হয় এবং শিক্ষকদের বেতনসহ স্কুলটির প্রতিদিনের খরচ প্রধানত বিভিন্ন ব্যক্তি, সংগঠন ও স্থানীয় সেনাবাহিনীর অনুদান থেকে আসে যার মধ্যে অন্যতম বেক্সিমকো গ্রুপ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্কুলের ম্যানেজমেন্টকে স্কুলটির কার্যক্রম প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
এখানে একটি মাল্টি ডিসিপ্লিনারি টিম ছাত্র-ছাত্রীদের মুল্যায়ন করেন এবং তাদের বিশেষ প্রয়োজনগুলো একটি বিশেষায়িত ক্লিনিকের শ্রুতিবিজ্ঞান পরীক্ষার মাধ্যমে চিহ্নিত করা হয়। তারপর সে অনুযায়ী বিশেষ চিকিৎসাসেবা এবং শিক্ষা পরিকল্পনা করা হয়।প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা ক্যান্টোনমেন্টে ৫.৪৪ একর ভুমি নিয়ে স্থাপিত হয়েছে এবং প্রতিষ্টানতিতে ৪৯১ জন ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে ও আরও ৫০০ জন ছাত্র-ছাত্রী ভর্তির জন্য রয়েছে।
স্কুলটি বাংলাদেশে অক্ষমতার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধিতে ও শিক্ষক, থেরাপিস্ট এবং সেবিকাদের দক্ষতা উন্নয়নসহ অক্ষম ব্যাক্তিদের ক্ষমতায়নের মাধ্যমে সমান সুযোগ ও অক্ষমতা বান্ধব সমাজ তৈরীতে কাজ করছে।শিক্ষা ছাড়াও প্রয়াশের ছাত্র-ছাত্রীরা খেলাধুলা ও পাঠক্রম বহির্ভূত কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করছে।২০০৭ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত স্পেশাল অলিম্পিকে অংশ নিয়ে তারা ২৬ স্বর্ণ, ১৫ টি রৌপ্য ও ৪ টি ব্রোঞ্জ অর্জন করে দেশের মুখ উজ্জল করেছে।
‘প্রয়াশ’এর প্রধান শাখা ঢাকা ক্যান্টোনমেন্টে অবস্থিত। বর্তমানে স্কুলটির ৯টি শাখা রয়েছে যেখানে ৩৫ শতাংশ ছাত্র-ছাত্রী সামরিক বাহিনীর পরিবারগুলোর এবং বাকি ৬৫ শতাংশ ছাত্র-ছাত্রী বেসামরিক পরিবারগুলো থেকে এসেছে। ২০০৯ সাল থেকে কর্তৃপক্ষ বেসামরিক নাগরিকদের শিশুদের ভর্তি করতে শুরু করেছিল। “স্পেশাল চাইল্ড, স্পেশাল রাইটস্” স্লোগান নিয়ে প্রয়াশ আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল। প্রতিটি শিশুর জন্য মাসে ১৫০০০ টাকা ব্যয় করা হয় এবং শিক্ষকদের বেতনসহ স্কুলটির প্রতিদিনের খরচ প্রধানত বিভিন্ন ব্যক্তি, সংগঠন ও স্থানীয় সেনাবাহিনীর অনুদান থেকে আসে যার মধ্যে অন্যতম বেক্সিমকো গ্রুপ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্কুলের ম্যানেজমেন্টকে স্কুলটির কার্যক্রম প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
এখানে একটি মাল্টি ডিসিপ্লিনারি টিম ছাত্র-ছাত্রীদের মুল্যায়ন করেন এবং তাদের বিশেষ প্রয়োজনগুলো একটি বিশেষায়িত ক্লিনিকের শ্রুতিবিজ্ঞান পরীক্ষার মাধ্যমে চিহ্নিত করা হয়। তারপর সে অনুযায়ী বিশেষ চিকিৎসাসেবা এবং শিক্ষা পরিকল্পনা করা হয়।প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা ক্যান্টোনমেন্টে ৫.৪৪ একর ভুমি নিয়ে স্থাপিত হয়েছে এবং প্রতিষ্টানতিতে ৪৯১ জন ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে ও আরও ৫০০ জন ছাত্র-ছাত্রী ভর্তির জন্য রয়েছে।
স্কুলটি বাংলাদেশে অক্ষমতার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধিতে ও শিক্ষক, থেরাপিস্ট এবং সেবিকাদের দক্ষতা উন্নয়নসহ অক্ষম ব্যাক্তিদের ক্ষমতায়নের মাধ্যমে সমান সুযোগ ও অক্ষমতা বান্ধব সমাজ তৈরীতে কাজ করছে।শিক্ষা ছাড়াও প্রয়াশের ছাত্র-ছাত্রীরা খেলাধুলা ও পাঠক্রম বহির্ভূত কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করছে।২০০৭ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত স্পেশাল অলিম্পিকে অংশ নিয়ে তারা ২৬ স্বর্ণ, ১৫ টি রৌপ্য ও ৪ টি ব্রোঞ্জ অর্জন করে দেশের মুখ উজ্জল করেছে।
Comments
Post a Comment