Skip to main content

সালমান এফ রহমানঃ অর্থনৈতিক জোনগুলোতে বিনিয়োগকারীরা বাড়তি সুবিধা পাবেন

চলতি বছরের শেষ নাগাদ বাংলাদেশে ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু করা সম্ভব হবে, বলেছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি খাত শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেছেন। 

বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (বিডা), বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথরিটি (বেজা), বেপজা ও হাইটেক পার্ক এ সমস্ত জায়গায় যারা বিনিয়োগ করবে তারা এই ওয়ান স্টপ সার্ভিসের সুবিধা পাবে। ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স করপোরেশন (আইএসসি) এবং ইকোনোমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) যৌথ আয়োজনে বাংলাদেশি রফতানি পণ্যের বহুমুখীকরণ শীর্ষক ওয়ার্কশপে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় তিনি বলেন, দেশের ৬৪ জেলায় নতুন উদ্যোক্তাদের এই প্রশিক্ষণ দেয়া হবে।

ইআরএফ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ওয়ার্কশপে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি সাইফ ইসলাম বিলাল। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম। ওয়ার্কশপে বিভিন্ন গণমাধ্যমের ৬০ জন অর্থনৈতিক রিপোর্টার অংশগ্রহণ করেন। এ সময় সালমান এফ রহমান বলেন, আমাদের গার্মেন্টেসের পণ্যের বহুমুখীকরণ হয়েছে। পাশাপাশি গার্মেন্টস পণ্যের বাজারেরও বহুমুখীকরণ হয়েছে। আগে আমরা আমেরিকা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে রফতানি করতাম এখন বিশ্বের অনেক দেশে গার্মেন্টস পণ্য রফতানি করা হচ্ছে। তবে শিল্পের এক খাত থেকে যখন আমরা অন্য খাতে যাচ্ছি তখনই আমাদের অভিজ্ঞতার অভাব দেখা দেয়। এক্ষেত্রে আমাদের শ্রমিক সংকট না হলেও ম্যানেজারের সংকট হয়। সেই অভিজ্ঞতার অভাবে আমরা বাইরে থেকে ম্যানেজার আনি। আশা করি, ভবিষ্যতে এ সংকট থাকবে না। তিনি বলেন, পণ্যের বহুমখুীকরণ করতে গিয়ে যেন আরএমজি থেকে আমরা নজর সরিয়ে না নেই, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এখন থেকে পণ্যের বহুমুখীকরণে উৎসাহী করতে সরকারের পক্ষ থেকে আরএমজিকে যে ধরনের সহায়তা দেওয়া হয় অন্য পণ্য রফতানির ক্ষেত্রেও একই সহায়তা দেওয়া হবে।

সফল ব্যবসায়ী সালমান এফ রহমান জানান, আগামী অক্টোবরের শেষ নাগাদ ওয়ার্ল্ড ব্যাংক যখন ইজ অব ডুইং বিজনেসের র‍্যাঙ্কিং ঘোষণা করবে, আশা করছি বাংলাদেশের র‍্যাঙ্কিং ডাবল ডিজিটে থাকবে। যদি আমাদের আশা পূর্ণ হয় তাহলে এটি বাংলাদেশের রফতানি পণ্য বহুমুখী ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখবে।

Comments

Popular posts from this blog

Shaik Hasina, Salauddin Kader, Nizami and Tofayal

Shaik Hasina, Salauddin Kader, Nizami and Tofayal in the picture. Probably it was taken during a parliament session in the 1980s. 

শীর্ষস্থানীয় পাঁচ কোম্পানি

বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানি বা কর্পোরেট হাউস গুলো দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। পণ্য উৎপাদন বাড়ছে, কর্মসংস্থান হচ্ছে, ভোক্তা শ্রেণী বাড়ছে। এখানে শীর্ষস্থানীয় পাঁচ কোম্পানির কথা উল্লেখ করা হলোঃ স্কয়ার গ্রুপ স্কয়ার গ্রুপ আজ একটি  সুপরিচিত প্রতিষ্ঠানের নাম। এটিই দেশের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি। কিন্তু এর যাত্রা ১৯৫৮ সালে কঠিন পরিস্থিতিতে হয়েছিল। নাম।স্কয়ার গ্রুপ আজ  শুধু একটি প্রতিষ্ঠানের নাম নয় এটি একটি সংঘঠন যা গত চার দশকেরও বেশী সময় ধরে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছে। এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড ১৯৮৫ সাল থেকে বাংলাদেশের ঔষধ শিল্পে শক্তিশালী নেতৃত্বের অবস্থানে অধিষ্ঠিত এবং বিশ্ব ঔষধ শিল্পেও এখন এটি একটি সুপরিচিত বর্তমানে স্কয়ার প্রসাধন, গার্মেন্টস, টেক্সটাইল, তথ্য প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য পণ্য, খাদ্যসামগ্রী, হাসপাতালসহ প্রায় সবখাতেই বিস্তৃতির মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছে। স্থানীয় ব্যবসা উন্নয়নের মাধ্যমে বেকার সমস্যা সমাধানে অবদান রাখছে এই কোম্পানি।স্কয়ার গ্রপের গড় বার্ষিক টার্নওভার ২০০মার্কিন  ডলার। স্কয়ার গ্রুপের প্

Rangauti Resort, Moulobhibazar in Sylhet

Picture credit: Tanzeena Meher & Syed Fazlul Karim Mujahid