প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেছেন, উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে ও নির্বাচনে বিজয়ী হতে সুসংগঠিত যুগোপযোগী সংগঠন শক্তিশালী করার বিকল্প নেই। সেই লক্ষ্যে নবাবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। আগামী ১লা সেপ্টেম্বর নবাবগঞ্জ উপজেলার আওয়ামী লীগের সম্মেলনকে সামনে রেখে ২০শে জুন থেকে ৩১শে জুলাই পর্যন্ত বিভিন্ন ইউনিয়নের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এসব সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথাগুলো বলেন।
সালমান এফ রহমান এমপি বলেন, সংগঠন শক্তিশালী হলে আমরা শক্তিশালী হবো। আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিজয়ের জন্য শুধু আওয়ামী লীগের ভোট হলে চলবে না। অন্যান্য দলের ভোট আদায় করতে হবে। আর এ জন্য সুসংগঠিত যুগোপযোগী শক্তিশালী সংগঠন দরকার। তাই নবাবগঞ্জ উপজেলার আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড কমিটির মাধ্যমে তৃণমূল থেকে শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সংগঠন হিসেবে সকলের সহযোগিতায় ঢেলে সাজানো হচ্ছে। তৃণমূল থেকে সংগঠন শক্তিশালী করতে পারলে আমাদের বিজয় সুনিশ্চিত। তিনি বলেন, দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সরকার ব্যাপক কাজ করে যাচ্ছে।
পদ্মা সেতু নিয়ে যত আলোচনা ও সমালোচনা হয়েছে। সবকিছু মিশিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টার মধ্যে দিয়ে উদ্বোধনের মাধ্যমে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর দেশের দক্ষিণ- পশ্চিমাঞ্চলের অর্থনীতির চাকা পরিবর্তন হচ্ছে। দোহার-নবাবগঞ্জের উন্নয়নের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে যে সব ওয়াদা দিয়েছিলেন তা বাস্তবায়নে কাজ চলছে। পর্যায়ক্রমে এসব মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে পাল্টে যাবে এই অঞ্চলের চেহারা। মা-বোনদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, গ্যাসের যে ওয়াদা দিয়েছিলেন তা খুব দ্রুত চলে আসবে। সকলকে এক সঙ্গে কাজ করার এবং প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি ব্যবহারে সকল পর্যায়ে মিতব্যয়ী হওয়ার আহ্বানও জানান তিনি। আসছে ১লা সেপ্টেম্বর নবাবগঞ্জ উপজেলার আওয়ামী লীগের সম্মেলনের বিষয়ে সমঝোতা না হলে সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে সম্মেলন করার আহ্বান জানান তিনি। মাসব্যাপী এসব সম্মেলনে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের সকল পর্যায়ের সম্মেলন শেষ হয়েছে। সম্মেলনে উদ্বোধক উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক মিজানুর রহমান কিসমত।
বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানি বা কর্পোরেট হাউস গুলো দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। পণ্য উৎপাদন বাড়ছে, কর্মসংস্থান হচ্ছে, ভোক্তা শ্রেণী বাড়ছে। এখানে শীর্ষস্থানীয় পাঁচ কোম্পানির কথা উল্লেখ করা হলোঃ স্কয়ার গ্রুপ স্কয়ার গ্রুপ আজ একটি সুপরিচিত প্রতিষ্ঠানের নাম। এটিই দেশের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি। কিন্তু এর যাত্রা ১৯৫৮ সালে কঠিন পরিস্থিতিতে হয়েছিল। নাম।স্কয়ার গ্রুপ আজ শুধু একটি প্রতিষ্ঠানের নাম নয় এটি একটি সংঘঠন যা গত চার দশকেরও বেশী সময় ধরে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছে। এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড ১৯৮৫ সাল থেকে বাংলাদেশের ঔষধ শিল্পে শক্তিশালী নেতৃত্বের অবস্থানে অধিষ্ঠিত এবং বিশ্ব ঔষধ শিল্পেও এখন এটি একটি সুপরিচিত বর্তমানে স্কয়ার প্রসাধন, গার্মেন্টস, টেক্সটাইল, তথ্য প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য পণ্য, খাদ্যসামগ্রী, হাসপাতালসহ প্রায় সবখাতেই বিস্তৃতির মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছে। স্থানীয় ব্যবসা উন্নয়নের মাধ্যমে বেকার সমস্যা সমাধানে অবদান রাখছে এই কোম্পানি।স্কয়ার গ্রপের গড় বার্ষিক টার্নওভার ২০০মার্কিন ডলার। স্কয...
Comments
Post a Comment