Skip to main content

Posts

Showing posts from 2014

Things to carry during times of disaster in Bangladesh

Living in Bangladesh, facing a disaster in inevitable. Bad luck and calamities in Bangladesh can seldom be avoided. Being the cause of uncountable damages, disasters have always gained attention universally. No matter where, disasters cannot be avoided completely. Specifically, if the region is disaster prone like Bangladesh, it becomes hardly possible. However, with adequate equipments and preparations, the damage can be avoided to an optimum extent. Here is an assortment of things that can help reduce the affects of calamities and disasters to a handsome extent. Being the basic blocks of life, food and water are the first things on the list. So, the most significant need to be considered during disasters is carrying convenient supply of rations and water. Other than that, first aid kit, temporary shelter and means of communication also are a part and parcel of the list. 1. Potable water supply: Prioritizing on the basis of essential, water comes ahead of food. Unopened bottled water

রূপলাল হাউজ

রূপলাল হাউজ ফরাসগঞ্জে। ফরাশগঞ্জের অবস্থান পুরানো ঢাকায়। ইংরেজদের শাসনামলে ফরাশগঞ্জ ছিল অভিজাত এলাকা। এ জায়গার চরিত্র ছিল আধা আবাসিক আধা বাণিজ্যিক। বহু ধনাঢ্য ব্যক্তির বসবাস ছিল এ এলাকায়।বর্তমানে ফরাশগঞ্জের অবস্থান পুরানো ঢাকায়। ইংরেজদের শাসনামলে ফরাশগঞ্জ ছিল অভিজাত এলাকা। এ জায়গার চরিত্র ছিল আধা আবাসিক আধা বাণিজ্যিক। বহু ধনাঢ্য ব্যক্তির বসবাস ছিল এ এলাকায়। মাথুরনাথ দাস, রূপলাল দাসের ঠাকুরদা, উনিশ শতকের ঢাকার একজন ব্যাবসায়ী ছিলেন, তার দুই পুত্র স্বরূপ দাস এবং মধুসূদন দাস পরবর্তীকালে বিপুল অর্থ-সম্পদের অধিকারী হয়ে ওঠে। এদের মধ্যে স্বরূপ দাসের ছিল তিন পুত্র-রূপলাল দাস, রঘুনাথ দাস এবং সনাতন দাস। এই ভ্রাতারা এক সময়ে আলাদা হয়ে গেলে রূপলাল দাস এবং রঘুনাথ দাস বুড়িগঙ্গার ধারে আলাদা বাড়ি বানিয়েছিলেন। প্রথমে রঘুনাথের বাড়ি নির্মিত হয়েছিল, যা পরিচিত ছিল ‘রঘুবাবুর বাড়ি’নামে। এর ঠিক পাশেই ছিল রূপলাল দাসের ‘রূপলাল হাউজ’। রূপলাল দাসের মূল বাড়িটি আরাতুন নামের একজন আর্মেনীয় ধনকুবের কাছ থেকে কিনে নেয়া। পুরাতন বাড়ি ভেঙ্গে ফেলে মার্টিন কোম্পানীকে দিয়ে একই স্থানে গড়ে তোলেন এই বিশাল প্রাসাদটি

নর্থব্রুক হল

নর্থব্রুক হল নির্মিত হয়েছিল তৎকালীন ভারতের গভর্নর জেনারেল লর্ড নর্থব্রুকের ঢাকা সফরকে স্মরনীয় করে রাখার জন্য। তাঁর নামেই এর নামকরণ করা হয়েছিল। স্থানীয় জমিদার এবং ধনীদের অর্থায়নে নির্মিত নর্থ ব্রুক হলের নির্মান কাজ শেষ হয় ১৮৭৯ সালে। বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্থাপত্যের মধ্যে অতুলনীয় সৌন্দর্য্যের অধিকারী এই নর্থব্রুক হল নির্মিত হয়েছিল মুগল এবং উপনিবেশিক স্থাপত্য বৈশিষ্ট্যের মিশেলে। নজরকাঁড়া লাল রঙের কারনে আরেক নাম হয় ‘লাল কুঠি’। নর্থব্রুক হলটি টাউন হল হিসেবে নির্মিত হয়েছিল। পরবর্তীতে ১৮৮২ সালে টাউন হলটিকে একটি পাবলিক লাইব্রেরিতে রূপান্তর করা হয়, এর নাম ছিল ‘নর্থব্রুল হল লাইব্রেরী’। বিলেত থেকেও বই আনা হয়েছিল। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় লাইব্রেরীর অনেক সংগ্রহ সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যায়। লাইব্রেরীর পাশাপাশি এখানে ‘জনসন হল’ নামে একটি ক্লাবঘরও যোগ করা হয়েছিল।

নিলয় ও শখ অভিনীত বাংলা চলচিত্র অল্প অল্প প্রেমের গল্প

নিলয় ও শখ মুলত মডেল। চলচিত্রে অভিনয় করেছেন কম। বাস্তব জীবনে রোমান্টিক সম্পর্ক ছিলো এই দুই তারকার। এখন আর নেই। তবে আসছে তাদের রোমান্টিক চলচিত্র 'অল্প অল্প প্রেমের গল্প'। ২৯ অগাস্ট সারাদেশে মুক্তি পাবে ছবিটি। ছবিটির পরিচালক সানিয়াত হোসেন। নিলয় ছোটবেলায় নাকি  হতে চেয়েছিলেন ডাক্তার।  কিন্তু বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন ও মার্কেট এক্সেস গ্রুপ আয়োজিত চলচ্চিত্রের নায়ক-নায়িকা খোঁজার ইভেন্ট সুপারহিরো সুপারহিরোইন-২০০৯  প্রতিযোগীতায় বিজয়ী হয়ে মিডিয়ায় হয়ে গেছেন নিয়মিত।  এবার মুক্তি পাচ্ছে তার ছবি 'অল্প অল্প প্রেমের গল্প'।  হতে পারে এই চলচিত্রের মধ্যে দিয়ে নিলয় চলচ্চিত্র মাধমে একটা পাকা অবস্থান করে নিবেন। নিলয় এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন "একটা মুভি করেছিঃ অল্প অল্প প্রেমের গল্প। সেটা এখনো মুক্তি পায় নি। সেখানে আমি নিলয় নামের একটি চরিত্র করেছি। চরিত্রটা আমি যা তাই। তাই এই চরিত্রটাকে আমি অনেক পছন্দ করি।" ছবির নায়িকা সুপার মডেল শখ অন্য এক জায়গায় বলেছেন "দর্শকেরা নতুন এ ছবি দেখে মুগ্ধ হবেন। মিষ্টি প্রেমের গল্প বলতে যা বোঝায়, অল্প অল্প প্রেমের গল্প আসলে তা-ই।" ছব

বা্ংলাদেশের দর্শনীয় স্থান

জনস্ংখ্যার ঘনত্বের দিক থেকে বা্ংলাদেশ হচ্ছে বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে জনবহুল একটি দেশ। কিন্তু তারপরেও বা্ংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ একতাবদ্ধ হয়ে সুখ ও শান্তিতে বসবাস করে। বা্ংলাদেশের রাজধানী ঢাকা এব্ং বন্দর নগরী চট্রগ্রাম হল সবচেয়ে বেশী জনবহুল এব্ং সর্বদা এখানে ভিড়ের পরিমাণ বেশি। অপরদিকে গ্রামের পরিবেশ খুবই শান্ত ও নিরিবিলি। বা্ংলাদেশের পূর্বাঞ্চলীয় পাহাড়ী এলাকা ছাড়া সমস্ত দেশ প্রায় সমতল এলাকা। এছাড়া বা্ংলাদেশ চারিদিকে নদী দ্বারা বেষ্টিত। এব্ং এসব নদীগুলো বা্ংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের শেষ অ্ংশে বঙ্গোপসাগরে এসে মিশেছে। বা্ংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থানের আরেকটি সুবিধা হলো এখানে আসা যেকোন দেশের দর্শনার্থীদের জন্য অনেক সুবিধাজনক। অতি সহজে এব্ং খুব দ্রুত এখানে যাতায়াত-এর ব্যবস্থা আছে। সকল দেশের দর্শনার্থীদের জন্য বর্তমানে বা্ংলাদেশ খুবই জনপ্রিয়। পার্বত্য চট্রগ্রাম এলাকার মানুষের সুন্দর ব্যবহার এব্ং সুখ-শান্তিতে বসবাস সুন্দর চট্রগ্রামকে আরো সুন্দর আর দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত ও জনপ্রিয় করে তুলেছে। বা্ংলাদেশ একটি কৃষি-নির্ভর দেশ। এখানে আছে দীর্ঘ সুন্দরবন, দীর্ঘতম সুন্দরবন, রয়েল-বেঙ্গল টাইগার এ্ং আরো অ

বীর উত্তম শহীদ লেঃ মুশফিক

স্বাধীনতা উত্তর বীর উত্তম শহীদ লেঃ মুশফিক; তিনি এদেশকে শান্তিবাহিনী নামক বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হাত থেকে মুক্ত করতে গিয়ে প্রাণ হারান। পার্বত্য চট্টগ্রামে একরাতে নাইট পেট্রোলে অতর্কিত আক্রমন করে ভারতীয় মদদে উন্মত্ত শান্তিবাহিনী। আহত হয় এক সৈনিক। গোলাগুলির মুখে তাকে উদ্ধার করে আনেন লেঃ মুসফিক। কিন্তু নিজে গুলি খান। সারা রাত রক্ত ঝরে । সকালে হেলিকপ্টারে আসার আগে রক্তক্ষরনে মারা যান এই অফিসার।

ঢাকার কিছুএলাকা ও রাস্তার নামকরনের কারণঃ

মালিবাগ সে সময় একদল মালি তাদের পরিবার নিয়ে যে এলাকায় বাস করতেন। ঢাকা একসময় আসলে ছিল বাগানের শহর। বাগানের মালিদের ছিল দারুণ কদর। বাড়িতে বাড়িতে তো বাগান ছিলই, বিত্তশালীরা এমনিতেও সৌন্দর্য্য পিপাসু হয়ে বিশাল বিশাল সব ফুলের বাগান করতেন। এলিফ্যান্ট রোড বিস্তৃর্ণ ফাঁকা এলাকায় পিলখানার হাতিগুলোকে চড়ানো হত আর আশেপাশের খালে হাতিগুলোকে গোসল করানো হত। যে রাস্তা দিয়ে পিলখানার হাতিগুলোকে রমনার মাঠে আনানেয়া করা হত সে রাস্তাটাই এখন এলিফ্যান্ট রোড নামে পরিচিত। ফার্মগেট বৃটিশ সরকার কৃষি উন্নয়ন, কৃষি ও পশুপালন গবেষণার জন্য এখানে একটি খামার তৈরি করেছিল। সেই খামারের প্রধান ফটক থেকে এলাকার নাম ফার্মগেট হলো। ধানমন্ডি এখানে এককালে বড় একটি হাট বসত। হাটটিতে ধান ও অন্যান্য শস্য বিক্রি হত।  ধান ও মণ্ড থেকে ধানমন্ডি। কাকরাইল ঊনিশ শতকের শেষদশকে ঢাকার কমিশনার ছিলেন বৃটিশ অফিসার মিঃ ককরেল। তখন ইংরেজ কমিশনারদের নামে রাস্তার নামকরণ করার রেওয়াজ ছিলো। সেই ককরেল রোড থেকে কালক্রমে এলাকার নাম হয়ে যায় কাকরাইল। টিকাটুলি এক সময় হুক্কা টানার বেশ চল ছিল এইদেশে। আর ঢাকার এই এলাকা ছিল হুক্কার ‘টিকা’ তৈরির জন্য বিখ্যাত। ‘টি