Skip to main content

Posts

Showing posts from 2016

সেনাবাহিনী ‘প্রয়াশ’ নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রতিবন্ধি শিশু ও তরুণদের শিক্ষিত করবার লক্ষ্যে সব ক্যান্টোনমেন্টে তাদের দাতব্য স্কুল ‘প্রয়াশ’এর শাখা স্থাপনের পরিকল্পনা করেছে। বেক্সিমকো গ্রুপের সহায়তায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই উদ্যোগ শুরু করেছিল। ‘প্রয়াশ’এর প্রধান শাখা ঢাকা ক্যান্টোনমেন্টে অবস্থিত। বর্তমানে স্কুলটির ৯টি শাখা রয়েছে যেখানে ৩৫ শতাংশ ছাত্র-ছাত্রী সামরিক বাহিনীর পরিবারগুলোর এবং বাকি ৬৫ শতাংশ ছাত্র-ছাত্রী বেসামরিক পরিবারগুলো থেকে এসেছে। ২০০৯ সাল থেকে কর্তৃপক্ষ বেসামরিক নাগরিকদের শিশুদের ভর্তি করতে শুরু করেছিল। “স্পেশাল চাইল্ড, স্পেশাল রাইটস্” স্লোগান নিয়ে প্রয়াশ আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল। প্রতিটি শিশুর জন্য মাসে ১৫০০০ টাকা ব্যয় করা হয় এবং শিক্ষকদের বেতনসহ স্কুলটির প্রতিদিনের খরচ প্রধানত বিভিন্ন ব্যক্তি, সংগঠন ও স্থানীয় সেনাবাহিনীর অনুদান থেকে আসে যার মধ্যে অন্যতম বেক্সিমকো গ্রুপ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্কুলের ম্যানেজমেন্টকে স্কুলটির কার্যক্রম প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এখানে একটি মাল্টি ডিসিপ্লিনারি টিম ছাত্র-ছাত্রীদের মুল্যায়ন করেন এবং তাদে

দাতব্য প্রতিষ্ঠান নির্ণয়ে প্রধান ৩ টি বিষয়

যদি আপনি অন্যের জন্য কিছু দান করতে চান তাহলে প্রয়োজনীয় হল একটি সঠিক দাতব্য সংস্থা নির্বাচন করা। আপনাকে এমন একটি সংস্থা খুঁজে বের করতে হবে যার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য মহৎ এবং আপনার টাকাটাকে সঠিক পথে কাজে লাগাবে। নগদ টাকা বা পণ্য, আপনার অনুদানটি যেমনই হোক না কেন, এর একটি অংশ দান করা হবে এবং একটি অংশ প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসনিক কাজে ব্যয় করা হবে। যথাপোযুক্ত দাতব্য প্রতিষ্ঠান নির্ণয়ের কিছু নির্দেশনা নিচে দেয়া হল: দাতব্য সংস্থাটি কতটা আইনসঙ্গত? সব ধরনের নিবন্ধনকৃত অনুদান এর তালিকা রাজস্ব বোর্ডের সংগ্রহে থাকে। তাছাড়া অনুদান সংক্রান্ত অধিদপ্তরের কাছে প্রতিটি দাতব্য সংস্থার নাম নিবন্ধিত থাকে। এসব অধিদপ্তরে খোঁজ নিয়ে আপনি অনায়েসেই প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে পারেন। এভাবে আপনি জানতে পারবেন যে যেই সংস্থাটির সাথে আপনি চুক্তিবদ্ধ হতে যাচ্ছেন তা আইনসংগত কি না। সংস্থাটি সর্ম্পকে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করুন: প্রতিটি সংস্থারই উচিত তাদের কর্মসূচি এবং ব্যয়ের হিসাব জানানো। যদি আপনি টাকা বা পণ্য অনুদান হিসেবে দান করেন তবে তা কিভাবে ব্যয় হবে তা জানার চেষ্টা করুন। খোঁজ নিয়ে দেখুন যে গত বছর কতজন সংস্থাটিতে অনুদান দিয়েছ

সিঁদেল চোরের পছন্দের দশ সামগ্রী

১. নগদ টাকা: একজন সিঁদেল চোর মনে মনে যে শপিং লস্টি তৈরি করে রেখেছে সেটা যদি আপনি দেখতে পেতেন তাহলে দেখতেন সেখানে নগদ টাকা সবার উপরে আছে। এটার নগদ মূল্য আছে এবং যেকোনো লেনদেনে ব্যবহার করা যায়। আর সে কারণেই সিঁদেল চোরের প্রথম টার্গেট থাকে নগদ টাকা অথবা সহজেই নগদ টাকায় পরিণত করা যায় এমন কিছু সামগ্রী। ২. ওয়ালেট এবং পার্স: সিঁদেল চোরেরা ওয়ালেট এবং পার্স নিতে খুবই পটু। তারা এটা নিতে পছন্দ করে কারণ এটার মধ্যে নগদ টাকা, ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড এবং আইডি কার্ড থাকে। চোরেরা ক্রেডিট কার্ড সম্ভবত ডেবিট কার্ড থেকেও টাকা তুলে নিতে পারে। আর আইডি কার্ড থেকে তারা ঠিকানা নিয়ে অথবা পরিচয় নকল করে বড় চুরির পরিকল্পনা করতে পারে। ৩. স্মার্ট ফোন ও ট্যাবলয়েট: স্মার্ট ফোন এবং ট্যাবলয়েট মানুষের অত্যাবশকীয় যন্ত্রে পরিণত হয়েছে। আর সিঁদেল চোরেরাও এই যন্ত্রগুলি তাদের চুরির তালিকায় অর্ন্তভূক্ত করেছে। কারণ এই যন্ত্রগুলো খুব সহজেই অন্যের কাছে বিক্রি করা যায়। ৪. মূল্যবান খেলনা ও ইলেট্রনিক সামগ্রী: একজন চোর ভালো গেমস খেলতে না পারলেও পিএস.ফোর এর মতো মূল্যবান খেলনা সামগ্রী চুরি করতে পিছপা হবে না। কারণ এগুলো রাস

বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা

বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবর এবং সেগুলোর ছবি সমগ্র দেশের আইন শৃংখলা পরিস্থিতির অবণতি এবং চরম অবস্থার সাক্ষী দিচ্ছে। অন্তরবর্তীকালীন সরকারের বিষয়ে সরকারী এবং বিরোধী দলের বাকযুক্ত পরিস্থিতির আরো অবণতি ঘটাচ্ছে। কিন্তু যেটি সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয়ে সেটা হচ্ছে সন্ত্রাসীরা ও চরমপন্থীরা এখন ব্যবসায়ীদের টার্গেট করছে। কারণ তা সহজ এবং ফলপ্রসু। দেশজুড়ে হত্যাকান্ড এবং গুমের ঘটনা সরকারের শেষ সময়টাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলছে। প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলছে সরকারের সামর্থকে। এখনই যদি এমন পরিস্থিতিরি উদ্ভব হয় তাহলে আসন্ন সাধারণ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের পরিস্থিতি কি হতে পারে সেটা ভেবে স্বাভাবিকভাবেই মানুষ বেশ শঙ্কিত। এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত দুই মাসে প্রতিদিন গড়ে ১৪ জন করে মানুষ মারা গেছে। যাদের মধ্যে ছাত্র, ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ এবং সাধারণ মানুষও রয়েছে। এটাই দেশের আইন-শৃংখলা পরিস্থিতির চরম অবণতির বিষয়টি চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে। চলতি বছর প্রতিদিন গড়ে ১২ জন করে মানুষ মারা যাচ্ছে। ২০১২ সালে যার প্রতিদিন গড়ে ১১ জন মানুষ মারা গিয়েছিল। আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী রাজপথের সহিংসতা বন্ধেই হিমশিম খাচ্ছে। ফ

সঠীক পদক্ষেপ

সব মানুষের জন্য খাদ্য নিশ্চয়তা এবং কিভাবে খাবার অপচয় রোধ করা যায় ব্যানারে সভা সেমিনার করে যদি খাবার অপচয় করা হয় আমন্ত্রিত ব্যক্তিদের সন্তুষ্টির জন্য তাহলে লাভ কি? নিতে হবে সঠীক পদক্ষেপ।

ক্রিকেটারদের কাছ থেকে সরকারী কর্মকর্তাদের যা কিছু শিক্ষনীয়

বাংলাদেশের সরকারী কর্মকতাদের নিয়ে একটি সাধারন ধারনা প্রচলিত যে তারা অলস, র্দূনীতি পরায়ণ এবং সাধারণ মানুষকে হয়রান করতে ভালবাসে; হোক তারা ব্যাংকার, পুলিশ কর্মকর্তা বা সচিবালয়ের কর্মকর্তা। বাস্তবতা হলো সাধারন মানুষ সরকারী কর্মকতাদের মোটেও পছন্দ করে না। তারা প্রয়োজনীয় কাজগুলো এত সময় নিয়ে করে যে সাধারন মানুষ তাদের কাছে যেতে চায় না। অন্যদিকে বাংলাদেশের ক্রিকেটারেরা জনপ্রিয়। তারা দারিদ্রতা, দাঙ্গা হাঙ্গামা ও অসহনীয় যানজটের মাঝেও দেশবাসীকে আনন্দের সুবাতাশ এনে দেয়। তাদের আত্মত্যাগ, দৃঢ়তা এবং দেশের প্রতি ভালবাসা অতুলনীয়। সরকারি কর্মকর্তারা যদি ক্রিকেটারদের মতন হতেন তাহলে আনেক সমস্যা কমে যেত। যেমন... পরিশ্রম ক্রিকেটারেরা সব সময় নিজেদের অনুশীলনের মধ্যে রাখে এমনকি যখন কোন খেলা থাকে না। তারা নিজেদের দক্ষতা আরো বাড়ানোর জন্য কঠর পরিশ্রম করে। সব সরকারী র্কমকর্তাদের কঠোর পরিশ্রম করা উচিত যাতে করে তার নিজ নিজ কর্ম ক্ষেত্রে নিজেদের দক্ষতা আরো বাড়াতে পারে। আনুগত্য কোন ম্যাচ চলার সময় ক্রিকেটারেরা কখনও খেলা ছেড়ে মাঠ থেকে বের হয়ে আসে না। মাঠে প্রবেশ করে খেলার শেষ পর্যন্ত লড়ে যায়। এই সেদিন মাত্র ২২ বছরে

দেশের প্রথম এলএনজি টার্মিনাল

রাষ্ট্রীয় তেল ও গ্যস কোম্পানি পেট্রোবাংলা বঙ্গপোসাগরের মহে শ খালি দ্ব ী পে ভাসমান , সংরক্ষন ও রি - গ্যাসিফিকেশন ইউনিট স্থাপনের উদ্দেশ্যে এক্সেলেরেট এনার্জি বাংলাদেশ লিঃ সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। বিদ্যুৎ , জ্বালানি ও খনিজ মন্ত্রানালয় এবং রাষ্ট্রীয় তেল কোম্পানি পেট্রোবাংলার সাথে এক্সেলেরেট এনার্জি দুইটি চুক্তি স্বাক্ষর করে।   চুক্তিটির ফলে টার্মিনালটি সম্পন্ন হওয়ার পর বাংলাদেশ ১৫ বছর ব্যবহার করতে পারবে। তবে শিল্প উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশের আরও ৩৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের প্রয়োজন। তাইজন্যে সরকার স্থলভিত্তিক আরও চারটি টার্মিনাল স্থাপনের পরিকল্পনা করছে এবং আরও ভাসমান টার্মিনাল নির্মানের চিন্তাভাবনাও আছে। আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর পরেই এলএনজি টার্মিনাল তৈরীর প্রক্রিয়া শুরু করেছিল। কিন্তু বিভিন্ন কারনে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে দেরী হয়।

প্রধানমন্ত্রীর সদ্য সৌদিআরব সফর

আশা করা যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর সদ্য সৌদিআরব সফর দুই দেশের মধ্যে আরও বেশী মৈত্রী ও সহযোগিতা জোরদার করবে। প্রধানমন্ত্রীর এই সফরে তার সাথে ছিলেন শেখ রেহানা, পররাষ্ট্র মন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী, বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক ও সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মিয়া মোহাম্মদ জয়নুল আবেদীন সহ অন্যান্য উচ্চপদস্ত কর্মকর্তারা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন জেদ্দা কিং আবদুল আজিজ বিমানবন্দরে পৌঁছান, সৌদি সেনাবাহিনীর বিশেষ সুসজ্জিত দল তাকে গার্ড অব অনার প্রদান করে। এছাড়া ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন নায়েফ বিন আব্দুল আজিজ ও দেশটির সামরিক বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ আওয়াদ আসিম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভ্যর্থনা জানান। আরও ছিলেন ওআইসি’তে স্থায়ী প্রতিনিধি গোলাম মাসিহ। সাধারণত গভর্নর দিয়ে স্বাগত জানানো হয়। অন্যদিকে স্বয়ং বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজ রাজধানী রিয়াদে নয়, জেদ্দায় আল সালাম প্রাসাদে প্রধানমন্ত্রী সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মিলিত হচ্ছেন। এটা ইঙ্গিত দেয় সৌদি সরকার এই সফরকে বেশ গুরুত্ব দিয়েছে। বিশ্ব শান্তি ও উন্নয়নের লক্ষ্যে একযোগে কাজ করে যাওয়ার অঙ্গীকারও ব্যক্ত

জহুরুল ইসলাম - বিশিষ্ট ব্যবসায়ী

জহুরুল ইসলাম বাংলাদেশের ব্যবসা এবং শিল্পের ধারণা পুনরায় সংজ্ঞায়িত করেছিলেন।  তিনি বাংলাদেশী ব্যবসা খাতের অধিপতি ছিলেন। ইতিহাসের পাতায় নিঃসন্দেহে তিনি বাংলাদেশের ব্যবসার জনক হিসেবে পরিচিত। ব্যবসা তার রক্তে মিশে ছিল যেহেতু তিনি একটি বনিয়াদি ব্যবসায়িক পরিবারে বংশোভূত ছিলেন। জহুরুল ইসলাম ১৯৬৪ সালে তার কোম্পানি ' ইসলাম গ্রুপ ' এর মাধ্যমে ব্যবসা খাতে প্রবেশ করেন ।  তারপর থেকে ইসলাম গ্রুপ প্রকৌশল , নির্মাণ , ট্রেডিং এবং এমনকি উ ৎ পাদন সহ বহুমাত্রিক বিভাগে বিস্তার লাভ করে।কোম্পানিটি ওষুধ , বস্ত্র , পাট , বিমান , সিরামিক , মিডিয়া , রিয়েল এস্টেট , অর্থ , নির্মাণ এমনকি অত্যাবশ্যকীয় শক্তি খাতেও মনোনিবেশ করে। জহুরুল  ইসলাম   তার নানারকম চিন্তার মাধ্যমে তিনি   বৈচিত্র্যপূর্ণ চিন্তার সামর্থ্য দেখিয়েছেন যা  তার প্রজন্মের কারও ছিলনা।তার অনন্য চিন্তা ধারা এবং নেতৃত্বের ফলসরূপ ইসলাম গ্রুপ বাংলাদেশের   শীর্ষস্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়। অধ্যবসায় মানুষের সর্বশ্রেষ্ঠ গুণাবলীর একটি; জহুরুল ইসলামের এই গুনটি ছিল।এটা স্বাভাবি

দেশের শীর্ষ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষা দানের নামে চলছে রমরমা ব্যবসা

দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে বিশ্বমানের করতে সরকার যখন নানারকম পদক্ষেপ গ্রহন করছে ঠিক তখনই সরকারের নানা রকম সিদ্ধান্তকে কাজে লাগিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে চলছে রমরমা যেমন সরকার মূলত গাইড নির্ভরতা কমাতে এবং ছাত্র ছাত্রীদের প্রকৃত মেধার বিকাশ ঘটাতেই সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি চালু করে। কিন্তু হয়েছে হিতে বিপরীত।শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো সৃজনশীলতার নামে ছাত্র ছাত্রীদের পুরোপুরি গাইড নির্ভর করে তুলছে।কিছুদিন আগে ঢাকার এক শীর্ষ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রীর সাথে কথা বলে চোখ কপালে উঠার মত অবস্থা হয়।কথা বলে জানা যায় তাদের কলেজের ইংরেজী ক্লাস নেয় ৪ জন শিক্ষক এবং প্রত্যেক শিক্ষক তাদের একটি করে গাইড কিনতে বলেছে। এক কথায় বলতে গেলে বাধ্যতামুলক করেছে।গাইড বই না নিয়ে আসলে ক্লাস থেকে বের করে দেয়ার ঘটনা ঘটছে হরহামেসা।প্রায় প্রতিটি বিষয়ের ক্ষেত্রে একই নিয়ম চলছে। প্রতিটি বিষয়ের জন্য ৪ থেকে ৫ টি করে গাইড অথবা রেফারেন্স বই কিনতে হচ্ছে। এতে শিক্ষক আর প্রতিষ্ঠানগুলো  পাচ্ছে মোটা অঙ্কের  কমিশন। আর কোচিং বাণিজ্য তাতো চলছে পুরোদমেই। প্রায় বেশিরভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ক্লাসে পড়ানো হয়না বললেই চলে।কোচিং এর নামে তারা দোকান

শীর্ষস্থানীয় পাঁচ কোম্পানি

বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানি বা কর্পোরেট হাউস গুলো দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। পণ্য উৎপাদন বাড়ছে, কর্মসংস্থান হচ্ছে, ভোক্তা শ্রেণী বাড়ছে। এখানে শীর্ষস্থানীয় পাঁচ কোম্পানির কথা উল্লেখ করা হলোঃ স্কয়ার গ্রুপ স্কয়ার গ্রুপ আজ একটি  সুপরিচিত প্রতিষ্ঠানের নাম। এটিই দেশের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি। কিন্তু এর যাত্রা ১৯৫৮ সালে কঠিন পরিস্থিতিতে হয়েছিল। নাম।স্কয়ার গ্রুপ আজ  শুধু একটি প্রতিষ্ঠানের নাম নয় এটি একটি সংঘঠন যা গত চার দশকেরও বেশী সময় ধরে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছে। এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড ১৯৮৫ সাল থেকে বাংলাদেশের ঔষধ শিল্পে শক্তিশালী নেতৃত্বের অবস্থানে অধিষ্ঠিত এবং বিশ্ব ঔষধ শিল্পেও এখন এটি একটি সুপরিচিত বর্তমানে স্কয়ার প্রসাধন, গার্মেন্টস, টেক্সটাইল, তথ্য প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য পণ্য, খাদ্যসামগ্রী, হাসপাতালসহ প্রায় সবখাতেই বিস্তৃতির মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছে। স্থানীয় ব্যবসা উন্নয়নের মাধ্যমে বেকার সমস্যা সমাধানে অবদান রাখছে এই কোম্পানি।স্কয়ার গ্রপের গড় বার্ষিক টার্নওভার ২০০মার্কিন  ডলার। স্কয়ার গ্রুপের প্

বিদ্যুৎ উন্নয়ন প্রকল্পে ২০৫ মিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা দিবে এডিবি

এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ও বাংলাদেশ সম্প্রতি ২০৫ মিলিয়ন ডলারের একটি ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ নিরবিচ্ছিন্ন বিদুৎ সরবরাহ বৃদ্ধি, বিদুৎ উৎপাদনে দক্ষতা বৃদ্ধি ও পাওয়ার সিস্টেমে সক্ষমতা বাড়ানোর কাজে এই অর্থ ব্যবহৃত হবে। ২০১২ সালে এডিবি অনুমোদিত ‘পাওয়ার সিস্টেম এক্সপানশন এন্ড এফিসিয়েন্সি ইমপ্রুভমেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম (পিএসইইআইআইপি)’ এর আওতায় বাংলাদেশকে যে ৭০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা দেওয়ার কথা ছিল সেটার তৃতীয় কিস্তি এটি (২০৫ মিলিয়ন ডলার)। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) এর সিনিয়র সেক্রেটারি মোহাম্মদ মেজবাহউদ্দিন ও এডিবি কান্ট্রি ডিরেক্টর হিগুচি নিজ নিজ সংস্থার পক্ষে এই চুক্তি স্বাক্ষর করেন। এক বিজ্ঞপ্তিতে এমনটাই জানিয়েছে এডিবি। পাওয়ার সিস্টেম এক্সপানশন এন্ড এফিসিয়েন্সি ইমপ্রুভমেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম (পিএসইইআইআইপি)’ শীর্ষক কর্মসূচির আওতায় ২২০ মেগাওয়াট আশুগঞ্জ গ্যাস চালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা ৪০০ মেগাওয়াটে উন্নীতকরণ, কুমিল্লা দক্ষিণ থেকে চাঁদপুর পর্যন্ত ১৩২ কিলো ভোল্টের ৬৫ কিলোমিটার বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন স্থাপন ও মাটির তলদেশ দিয়ে চট্টগ্রামের মদ